Saturday, October 8, 2016
বাংলাদেশ বেতারের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ বেতারের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি
This job resignation are many category. Anyone can take this opportunity. If you want to apply this job,you should submit your application within 10 November 2016. Bangladesh betar job circular 2016 has been converted to an image file,so that everyone can read easily or download this job circular. Bangladesh betar job circular 2016 has been given bellow.
Application Deadline : 10 November 2016
Download- Application Form
Tuesday, October 4, 2016
Bangladesh Air Force Job Circular 2016
Bangladesh Air Force Job Circular 2016:
Education Trainer Bangladesh Air Force | Deadline: 23 Oct, 2016 Posting: 29 Jul, 2016 | ||
Education: | BA/ B.Sc | ||
Experience: | N/A |
Cypher Assistant Bangladesh Air Force | Deadline: 23 Oct, 2016 Posting: 29 Jul, 2016 | ||
Education: | Diploma in Engineering/ Bachelor degree | ||
Experience: | N/A |
Music Bangladesh Air Force | Deadline: 23 Oct, 2016 Posting: 29 Jul, 2016 | ||
Education: | SSC/Equivalent | ||
Experience: | N/A |
Non-Technical, Provost & GC Trade Bangladesh Air Force | Deadline: 23 Oct, 2016 Posting: 29 Jul, 2016 | ||
Education: | SSC/Equivalent | ||
Experience: | N/A |
Technical Trade Bangladesh Air Force | Deadline: 23 Oct, 2016 Posting: 29 Jul, 2016 | ||
Education: | SSC/Equivalent in Science | ||
Experience: | N/A
Download : Admit Card
|
Apply Online
Bangladesh Air Force has invited application from Bangladeshi citizen to join as an Bimansena. Candidates will collect their application form from online. Candidates can find their application form from this website:www.joinbangladeshairforce.mil.bd
Candidates should have qualification SSC/Diploma Engineering/BA/BSS in background with minimum GPA 3.5 or equivalent and 2.5. Examination date is 17 August to 29 November, 2016.
Interested candidates can apply for this post with their complete CV, recently taken passport size color photographs and others necessary documents. Only Bangladeshi interested candidates can apply for this post.Candidates age limit 16-28 years. Job location is anywhere in Bangladesh.
How to Apply
Exam Centre | Division |
BAF Base Zahurul Haque, Chittagong | Chittagong |
Govt Azizul Haque College, Bogra | Rajshahi & Rangpur |
BAF Base Birsherestho Matiur Rahman, Jessore | Khulna |
BAF Shaheen College, Moulvibazar | Sylhet Div |
Information & Selection Centre, Tejgaon, Dhaka | Barisal Div |
Height | 162.56 cm (5’ 4’’) |
Weight | 50 Kg (110 Lbs) |
Chest | 76 - 81 cm (30"-32") |
Eye | 6/6 or According to the rules |
Every interested candidate will present his home district for the day of admission at 8:00 am with application form and others necessary documents. See more information below as an attached file.
Join our facebook page
Monday, October 3, 2016
Saturday, October 1, 2016
Friday, September 30, 2016
এখনি জেনে নিন কখন কোথায় আপনার স্মার্টকার্ড টি পাবেন !
কার স্মার্টকার্ড কখন ও কোথা থেকে বিতরণ করা হবে যেকোনো মোবাইল থেকে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে নাগরিকেরা সহজেই জানতে পারবেন।
এ বিষয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন জানান, www.nidw.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে NID Online Services লিংকের অন্যান্য তথ্য ট্যাবে জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ লিংকে গিয়ে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ অথবা ফরম নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ জানা যাবে।
এসএমএসের মাধ্যমেও বিতরণের তারিখ ও কেন্দ্রের নাম জানা যাবে। এসএমএসের মাধ্যমে জানতে SC লিখে স্পেস দিয়ে ১৭ সংখ্যার এনআইডি নম্বর লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। আর যাদের এনআইডি ১৩ ডিজিটের তাদের এনআইডির নম্বরের প্রথমে জন্ম সাল যোগ করতে হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো জানান, যারা ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন কিন্তু এখনো এনআইডি পাননি তারা SC লিখে স্পেস দিয়ে F লিখে স্পেস দিয়ে নিবন্ধন স্লিপের ফরম নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে D লিখে স্পেস দিয়ে yyy-mm-dd ফরমেটে জন্ম তারিখ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে।
নিচের ছবিতে দেখে নিন (শুধু মাত্র ঢাকা মহানগরির জন্য) এলাকা ভিত্তিক স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ এর সময়সূচী
এছাড়া ১০৫ নম্বরে ফোন করেও নাগরিকেরা স্মার্টকার্ড সম্পর্কে যেকোনো তথ্য জানার থাকলে জানতে পারবেন বলেও জানান তিনি।
Join Our Facebook Page, Click here
Join Our Facebook Page, Click here
১ ঘণ্টায় জাতীয় পরিচয়পত্র হাতে পাওয়ার সহজ উপায় জেনে নিন
ধরুন আপনি জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে ফেলেছেন কিংবা এখনও উত্তোলন করেননি। কিন্তু আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র এখন অতি জরুরি। এ ক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? বিষয়টি খুব চিন্তার হতে পারে। আদতে যদি কয়েকটা বিষয় জানা থাকা তাহলে চিন্তার কোনো কারণ নেই। এ ক্ষেত্রে আপনি একদিনেই, বলতে গেলে মাত্র এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যেই জাতীয় পরিচয়পত্র পেয়ে যেতে পারেন। কিভাবে?
* জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার জন্য আপনাকে চলে যেতে হবে নির্বাচন কমিশন অফিসের জাতীয় পরিচয়পত্র সেকশনে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনে পরিচয়পত্র প্রদান অফিস।
* ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিচতলার তথ্যকেন্দ্রে গিয়ে বিনামূল্যে শুধু একটি ‘হারানো ফর্ম’ নিন। জানা না থাকলে স্লিপ দেখিয়ে জেনে নিন আপনার এনআইডি নম্বর।
* এরপরে ভবনের বাইরে এসে ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং এর দোকান থেকে ৩৬৮ টাকা এনআইডি নম্বরে প্রেরণ করুন। ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং এর TRX (টাকা পাঠানোর পর মেসেজে নম্বর আসে) ফরমে লিখে দিন।
* ফরমে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি পূরণ করুন।
* সাথে যুক্ত করে দিন আপনার সাথে থাকা নির্বাচন কমিশন থেকে দেওয়া স্লিপ অথবা হারিয়ে গেলে তার জিডি কপি।
* যেকোনো দিন অফিস চলাকালীন ফরমটি ওই নিচতলাতেই বেলা ১২টার আগে জমা দিন। দুপুর ১টার মধ্যেই পেয়ে যাবেন আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র।
* জরুরি ভিত্তিতে প্রাপ্তির জন্য খরচ ৩৬৮ টাকা। তবে বিনামূল্যে সব নিয়ম পালন করে জাতীয় পরিচয়পত্র তুলতে ১০ থেকে ৩০ দিন লাগবে।
Thursday, September 29, 2016
ইসলামে শুকরের মাংস খাওয়া হারাম কেন?
কুরআনে নিষিদ্ধতা শুকরের মাংস খাওয়া নিষেধ অন্তত চারটি স্থানে উল্লেখ করা হয়েছে ২:১৭৩, ৫:৩, ৬:১৪৫, এবং ১৬:১১৫।
ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মের অনেকের কাছেই প্রিয় শুকরের মাংস। কিন্তু মুসলমানরা এ মাংস খান না। অনেকেই এটা নিয়ে তিরস্কার করেন মুসলিমদের। কিন্তু শুকরের মাংস কেন হারাম করা হয়েছে সেটা জানলে সবাই বলবে এটা নিষিদ্ধ হওয়াই উচিত। আসুন জেনে নেই কেন শুকরের মাংস নিষিদ্ধ হলো ইসলামে।
সুরা বাকারায় বর্ণিত হয়েছে, ‘নিষিদ্ধ করা হলো তোমাদের জন্য (খাদ্য হিসেবে) মৃত জন্তুর মাংস, প্রবাহিত রক্ত, শুকরের মাংস এবং সেসব জীব-জন্তু যা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো নামে উৎসর্গ করা হয়।’
শুকর মাংস মারাত্মক রোগের কারণঃ
অন্যান্য অমুসলিম ও নাস্তিকরা হয়তো উপযুক্ত কারণ ও বিজ্ঞানের যুক্তি প্রমাণে মেনে নিতে পারে- শুকরের মাংস ভক্ষণ কমপক্ষে সত্তরটি রোগের উদ্ভব ঘটাতে পারে। প্রথমত, আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন প্রকার ক্রিমির দ্বারা। যেমন বৃত্তাকার ক্রিমি, ক্ষুদ্র কাঁটাযুক্ত ক্রিমি এবং বক্র ক্রিমি। এর মধ্যে সবচাইতে ভয়ঙ্কর ও মারাত্মক হলো ‘টাইনিয়া সোলিয়াম’। সাধারণভাবে যেটাকে ফিতা ক্রিমি’ বলা হয়। এটা পেটের মধ্যে বেড়ে ওঠে এবং অনেক লম্বা হয়। এর ডিম রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে এবং দেহের প্রায় সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গে ঢুকে পড়তে পারে, যদি এটা মস্তিস্কে ঢোকে, তাহলে কারণ ঘটাতে পারে স্মৃতি ভ্রষ্ট হয়ে যাবার। হৃদ-যন্ত্রের মধ্যে ঢুকলে বন্ধ করে দিতে পারে হৃদযন্ত্রক্রিয়া। চোখে ঢুকলে অন্ধত্বের কারণ হয়, কলিজায় ঢুকলে সেখানে মারাত্মক ক্ষতের সৃষ্টি করে অর্থাৎ এটা শরীরের যে কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কর্মক্ষমতাকে ধ্বংস করে দিতে পারে।
এরপরও আছে আরো ভয়ঙ্কর ‘ত্রীচুরা টিচুরাসীস্থ।’ এ সম্পর্কে একটা সাধারণ ধারণা হলো ভালো করে রান্না করলে এর ডিম্ব মারা যায়। এর ওপরে আমেরিকায় গবেষণা চালানো হয়েছে। ফলাফল, ভালো করে রান্না করার পরও প্রতি ২৪ জনের ২২ জন এই ‘ত্রীচুরাসীস্থ’ দ্বারা আক্রান্ত। প্রমাণ হলো সাধারণ রান্নায় এ ডিম্ব ধ্বংস হয় না।
এতে চর্বি উৎপাদনের উপাদান প্রচুরঃ
শুকরের মাংসে পেশী তৈরির উপাদান অত্যন্ত নগণ্য পরিমাণ। পক্ষান্তরে চর্বি উৎপাদনের উপাদান প্রচুর। এ জাতীয় চর্বি বেশিরভাগ রক্ত নালীতে জমা হয়, যা কারণ ঘটায় হাইপার টেনশান এবং হার্ট এটাকের। অবাক হওয়ার কিছু নেই যে ৫০ ভাগ আমেরিকান হাইপার টেনশানের রুগী।
শুকর নোংরা ও পঙ্কিলতম প্রাণীঃ
এ প্রাণীটি বসবাস করতে সাচ্ছন্দ বোধ করে নিজেদের বিষ্ঠা, মানুষের মল ও ময়লাপূর্ণ জায়গায়। আল্লাহ তাআলা সমাজবদ্ধ সৃষ্টিকূলের ধাঙর, মেথর বা ময়লা পরিষ্কারক হিসাবেই বোধকরি এ প্রাণিটি সৃষ্টি করেছেন। আজ থেকে পঞ্চাশ কি ষাট বছর আগেও যখন সেনিটারি পায়খানা আবিষ্কৃত হয়নি তখন যে কোনো শহরের পায়খানার ধরণ ছিল, পেছন থেকে মেথর এসে তা ট্যাঙ্কি ভরে নিয়ে যেত এবং শহরের উপকণ্ঠে কোথাও ফেলতো। যা ছিল শুকরদের পরম আনন্দ নিবাস এবং শেষ পর্যন্ত সেগুলোই সব বিষ্ঠার রুপান্তর ঘটতো।
অনেকেই হয়তো এখন বিতর্কে নেমে পড়বেন উন্নত বিশ্বে এখন শুকরের পরিচ্ছন্ন খামার করা হয়েছে যেখানে ওগুলো লালিত পালিত হয়। তাদের এই অনেক উন্নত, স্বাস্থ্যকর খামারেও ওগুলো নোংরা। অত্যন্ত আনন্দের সাথেই ওরা ওদের নিজেদের ও সঙ্গিদের বিষ্ঠা নিয়ে ওদের চোখ নাক দিয়ে নাড়া চড়া করে আর উৎসবের খাদ্য হিসেবেই খায়।
নির্লজ্জ পশুঃ
ভু-পৃষ্ঠের ওপরে শুকর অশ্লীলতায় নির্লজ্জতম প্রাণী। একমাত্র পশু যেটা তার স্ত্রী-সঙ্গীর সাথে সংগম করার জন্য অন্যান্য পুরুষ-সঙ্গীদের ডেকে নেয়। আমেরিকার ও ইউরোপের অধিকাংস মানুষের প্রিয় খাদ্য শুকরের মাংস। খাদ্যভ্যাস আচরণে প্রকাশ পায়, বিজ্ঞানের এ সূত্রের জীবন্ত নমুনা ওরাই। ওদের প্রিয় সংস্কৃতি ডান্স পার্টিগুলোতে নেচে নেচে উত্তেজনায় উন্মত্ত হয় তখন একে অপরের সাথে বউ বদল করে। অনেকেই আবার জীবন্ত নীল ছবির স্বাদ দিতে জন্য স্ত্রীর সাথে মিলিত হতে বন্ধু-বান্ধব ডেকে নেয়। এসব প্রমাণ করে শুকরের মাংস মানুষকে নির্লজ্জতার দিকে ধাবিত করে।
অন্যান্য অমুসলিম ও নাস্তিকরা হয়তো উপযুক্ত কারণ ও বিজ্ঞানের যুক্তি প্রমাণে মেনে নিতে পারে- শুকরের মাংস ভক্ষণ কমপক্ষে সত্তরটি রোগের উদ্ভব ঘটাতে পারে। প্রথমত, আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন প্রকার ক্রিমির দ্বারা। যেমন বৃত্তাকার ক্রিমি, ক্ষুদ্র কাঁটাযুক্ত ক্রিমি এবং বক্র ক্রিমি। এর মধ্যে সবচাইতে ভয়ঙ্কর ও মারাত্মক হলো ‘টাইনিয়া সোলিয়াম’। সাধারণভাবে যেটাকে ফিতা ক্রিমি’ বলা হয়। এটা পেটের মধ্যে বেড়ে ওঠে এবং অনেক লম্বা হয়। এর ডিম রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে এবং দেহের প্রায় সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গে ঢুকে পড়তে পারে, যদি এটা মস্তিস্কে ঢোকে, তাহলে কারণ ঘটাতে পারে স্মৃতি ভ্রষ্ট হয়ে যাবার। হৃদ-যন্ত্রের মধ্যে ঢুকলে বন্ধ করে দিতে পারে হৃদযন্ত্রক্রিয়া। চোখে ঢুকলে অন্ধত্বের কারণ হয়, কলিজায় ঢুকলে সেখানে মারাত্মক ক্ষতের সৃষ্টি করে অর্থাৎ এটা শরীরের যে কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কর্মক্ষমতাকে ধ্বংস করে দিতে পারে।
এরপরও আছে আরো ভয়ঙ্কর ‘ত্রীচুরা টিচুরাসীস্থ।’ এ সম্পর্কে একটা সাধারণ ধারণা হলো ভালো করে রান্না করলে এর ডিম্ব মারা যায়। এর ওপরে আমেরিকায় গবেষণা চালানো হয়েছে। ফলাফল, ভালো করে রান্না করার পরও প্রতি ২৪ জনের ২২ জন এই ‘ত্রীচুরাসীস্থ’ দ্বারা আক্রান্ত। প্রমাণ হলো সাধারণ রান্নায় এ ডিম্ব ধ্বংস হয় না।
এতে চর্বি উৎপাদনের উপাদান প্রচুরঃ
শুকরের মাংসে পেশী তৈরির উপাদান অত্যন্ত নগণ্য পরিমাণ। পক্ষান্তরে চর্বি উৎপাদনের উপাদান প্রচুর। এ জাতীয় চর্বি বেশিরভাগ রক্ত নালীতে জমা হয়, যা কারণ ঘটায় হাইপার টেনশান এবং হার্ট এটাকের। অবাক হওয়ার কিছু নেই যে ৫০ ভাগ আমেরিকান হাইপার টেনশানের রুগী।
শুকর নোংরা ও পঙ্কিলতম প্রাণীঃ
এ প্রাণীটি বসবাস করতে সাচ্ছন্দ বোধ করে নিজেদের বিষ্ঠা, মানুষের মল ও ময়লাপূর্ণ জায়গায়। আল্লাহ তাআলা সমাজবদ্ধ সৃষ্টিকূলের ধাঙর, মেথর বা ময়লা পরিষ্কারক হিসাবেই বোধকরি এ প্রাণিটি সৃষ্টি করেছেন। আজ থেকে পঞ্চাশ কি ষাট বছর আগেও যখন সেনিটারি পায়খানা আবিষ্কৃত হয়নি তখন যে কোনো শহরের পায়খানার ধরণ ছিল, পেছন থেকে মেথর এসে তা ট্যাঙ্কি ভরে নিয়ে যেত এবং শহরের উপকণ্ঠে কোথাও ফেলতো। যা ছিল শুকরদের পরম আনন্দ নিবাস এবং শেষ পর্যন্ত সেগুলোই সব বিষ্ঠার রুপান্তর ঘটতো।
অনেকেই হয়তো এখন বিতর্কে নেমে পড়বেন উন্নত বিশ্বে এখন শুকরের পরিচ্ছন্ন খামার করা হয়েছে যেখানে ওগুলো লালিত পালিত হয়। তাদের এই অনেক উন্নত, স্বাস্থ্যকর খামারেও ওগুলো নোংরা। অত্যন্ত আনন্দের সাথেই ওরা ওদের নিজেদের ও সঙ্গিদের বিষ্ঠা নিয়ে ওদের চোখ নাক দিয়ে নাড়া চড়া করে আর উৎসবের খাদ্য হিসেবেই খায়।
নির্লজ্জ পশুঃ
ভু-পৃষ্ঠের ওপরে শুকর অশ্লীলতায় নির্লজ্জতম প্রাণী। একমাত্র পশু যেটা তার স্ত্রী-সঙ্গীর সাথে সংগম করার জন্য অন্যান্য পুরুষ-সঙ্গীদের ডেকে নেয়। আমেরিকার ও ইউরোপের অধিকাংস মানুষের প্রিয় খাদ্য শুকরের মাংস। খাদ্যভ্যাস আচরণে প্রকাশ পায়, বিজ্ঞানের এ সূত্রের জীবন্ত নমুনা ওরাই। ওদের প্রিয় সংস্কৃতি ডান্স পার্টিগুলোতে নেচে নেচে উত্তেজনায় উন্মত্ত হয় তখন একে অপরের সাথে বউ বদল করে। অনেকেই আবার জীবন্ত নীল ছবির স্বাদ দিতে জন্য স্ত্রীর সাথে মিলিত হতে বন্ধু-বান্ধব ডেকে নেয়। এসব প্রমাণ করে শুকরের মাংস মানুষকে নির্লজ্জতার দিকে ধাবিত করে।
নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেল !
নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেল!
পাকিস্তানের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা সে দেশে সব ভারতীয় চ্যানেল নিষিদ্ধ করেছে। কিছুদিন আগে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে বালুচ ভাষায় একটি রেডিও সম্প্রচার শুরু করে ভারত। এরপরই ভারতীয় চ্যানেল প্রচারে এই রকম কঠোর অবস্থানে গেলো পাকিস্তান।
পাকিস্তান সরকার থেকে বলা হয়েছে, আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতীয় ডিটিএইচ (ডাইরেক্ট টু হোম- যে যন্ত্র দিয়ে টিভি চ্যানেল স্যাটেলাইট থেকে গ্রাহক পর্যায়ে তথ্য সরবারহ করে) ব্যবসা বন্ধ করতে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি কোনো ডিটিএইচ ব্যবসায়ী সরকারের এই নির্দেশনা না মানে, তবে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে সরকার।
ভারতীয় ডিটিএইচ বন্ধ করার সঙ্গে নিজেদের ডিটিএইচ ব্যবসাও শুরু করতে যাচ্ছে পাকিস্তান। পাকিস্তানি সূত্রে বরাতে এমনই জানিয়েছে ভারতীয় একটি সংবাদ মাধ্যম।
ভারতীয় চ্যানেল প্রচার বন্ধ করার কারণ হিসেবে পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ ‘ল্যান্ডিং রাইট’ বা সম্প্রচার অধিকার না থাকার কথা উল্লেখ করেছে। পাকিস্তান কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, যারা ভারতীয় ডিটিএইচের ব্যবসা করেন, তাদের সব ধরনের কার্যক্রম দমন করতে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
পাকিস্তানি মিডিয়া বলছে, পাকিস্তানে মোট তিন মিলিয়ন ভারতীয় ডিটিএইচ বিক্রি করা হয়েছে। এগুলো বন্ধ করার পাশাপাশি নতুন করে ভারতীয় ডিটিএইচ ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হবে।
দাড়ি কি রাখতেই হবে? দাড়ি না রাখলে কি জান্নাতে যাওয়া যাবে না?
মানুষের ব্যক্তিত্ব বোঝা যায় তার পোশক-আশাকে। মুসলিমদের অন্য ধর্মাবলম্বীদের থেকে আলাদা করতে এবং তাদের মধ্যে ঐক্য ও শৃঙ্খলা তৈরি করতে আল্লাহ তাদের নির্দিষ্ট একটি ইউনিফর্ম দিয়েছেন। পুরুষের ইউনিফর্ম হলো– ঢিলেঢালা পুরুষালী পোশাক, যা পায়ের গোড়ালির উপর থাকবে। মুখে থাকবে প্রাকৃতিক দাড়ি, গোঁফ ছেটে রাখা হবে। কিন্তু ইসলামি ইউনিফর্মের দাড়ি অংশটাকে সাধারণ মুসলিমরা তো বটেই, অনেক নিষ্ঠাবান মুসল্লি পর্যন্ত অবহেলা করে থাকে । অথচ দাড়ি কেটে একজন মানুষ অনেক ভাবে ইসলাম লঙ্ঘন করে থাকে-
আল্লাহর অবাধ্যতা : আবু হোরায়রা [রা.] থেকে বর্ণিত, পারস্যের সম্রাট কিসরা ইয়েমেনের শাসকের মাধ্যমে রাসুলুল্লাহ [সা.] এর কাছে দু’জন দূত পাঠান। যাদের দাড়ি ছিল না আর গোঁফ ছিল বড়। রাসুলের [সা.] কাছে তাদের এই অবয়ব দেখে মুখ অন্য দিকে ঘুরিয়ে নেন। জিজ্ঞেস করেন, কে তোমাদের এমন করতে বলেছে? তারা উত্তর দিল, আমাদের প্রভু কিসরা। তিনি তখন ইরশাদ করেন, আমার রব, যিনি পবিত্র ও সম্মানিত, তিনি আদেশ করেছেন যেন আমি দাড়ি লম্বা রাখি এবং গোঁফ ছোট রাখি। (তাবারি, ফিক্বহুস সিরাহ পৃষ্ঠা-৩৫৯ ) সুতরাং দাড়ি কাটা মানে আল্লাহর নির্দেশের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন ।
রসুলের [সা.] আদেশ অমান্যকরণ : ইবন ওমর [রা.] বলেন, রাসুলুল্লাহ [সা.] আমাদের আদেশ করেছেন, ‘গোঁফ ছেটে রাখো, আর দাড়িকে দীর্ঘ হবার সুযোগ দাও । (বুখারি ও মুসলিম) সুতরাং দাড়ি কাটলে আল্লাহর সাথে রাসুলের [সা.] আদেশও অমান্য করা হবে । যার পরিণাম সম্পর্কে কোরআনে ঘোষণা করা হয়েছে- ‘আর যে আল্লাহ ও তার রাসুলকে অমান্য করে, তার জন্য রয়েছে জাহান্নামের আগুন। (সুরা জ্বিন, আয়াত ২৩)
সুন্নাত থেকে বিচ্যুতি : আল্লাহর প্রেরিত সব রাসুলদের বর্ণনায় দাড়ির কথা পাওয়া যায়। কোরআনে হজরত হারুন [আ.]-এর দাড়ির বর্ণনা এসেছে। জাবির বিন সামুরাহ [রা.] বলেন,রাসুলের [সা.] দাড়ি ছিল বেশ বড় । সুতরাং দাড়ি কাটা হলে নবি-রসুলগণের স্বভাব ও তাদের রেখে যাওয়া আদর্শের পরিপন্থী কাজ করা হবে।
সাহাবাদের আদর্শের খেলাফ : সাহাবাদের দৈহিক বর্ণনার মধ্যে দাড়ির দৈর্ঘ্যের কথাও এসেছে। হজরত আবু বকরের [রা.] দাড়ি ঘন ছিল, হজরত ওমর, ওসমান ও হজরত আলির [রা.] -এর দাড়ি দীর্ঘ ছিল। খেলাফায়ে রাশেদিনের সুন্নাতকে রাসুল [সা.] আকড়ে থাকতে বলেছেন।
অমুসলিমদের অনুকরণ : আবু হোরায়রা [রা.] বলেন, রাসুল ইরশাদ করেছেন- ‘গোঁফ ছোট কর ও দাড়ি বড় কর, অগ্নি উপাসকদের থেকে ভিন্নবেশী হও।’ অন্য হাদিসে এসছে, দাড়ি বড় রাখার মাধ্যমে ইহুদি-খ্রিষ্টানদের বিপরীত করো। মুশরিকদের চেয়ে আলাদা হও।’ (মুসলিম শরিফ)
নারীদের অনুকরণ : দাড়ি না রাখার মাধ্যমে নারীদের মতো মুখাবয়ব বানানো হয়, যাতে প্রকরান্তরে তাদের অনুকরণ করাই হয়। ইবনে আব্বাস [রা.] বলেন, রাসুল [সা.] সে সব পুরুষদের অভিশম্পাত করেছেন যারা নারীদের অনুকরণ করে । (বুখারি ও মুসলিম)
ইসলামকে উপহাস : দাড়ি না রাখতে রাখতে সমাজের অবস্থা এমন হয়েছে যে যদি কোনো মুসলিম দাড়ি রাখে তাহলে তাকে ভিন্নমতাদর্শী বলে কটাক্ষ করা হয়। এছাড়াও অনেকেই আজকাল ভাবতে শুরু করেছে যে, দাড়ি রাখার আসলে তেমন প্রয়োজনই নেই। এটা ইসলামের একটি আবশ্যকীয় বিষয়কে উপহাস করার সুযোগ তৈরি করে দেয় ।
দাড়ি রাখা সুন্নাত নাকি ওয়াজিব : আমাদের মধ্যে বহুল প্রচলিত একটা ভুল ধারণা হলো যে, দাড়ি রাখা সুন্নাত, সুতরাং এটা রাখলেও চলে না রাখলেও চলে। মনে রাখতে হবে রাসুলের [সা.] যে সব সুন্নাত সব মানুষের অনুকরণের জন্য তাকে বলে ‘সুন্নাতে ইবাদাত’। যা আমলের দিক থেকে ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু তিনি দাঁড়ি কখনো কাটেননি, কাটার অনুমতি দেননি বরং তা ছেড়ে দিতে বলেছেন। তাই দাড়ি রাখা সুন্নাতে ইবাদাত হিসেবে ওয়াজিব, যা লঙ্ঘনের মাধ্যমে একজন মানুষ আল্লাহ ও তার রাসুলের অব্যাধ্যতা করে থাকে। তাছাড়া চার মাজহাবের ইমাম, ইবনে তাইমিয়া, ইবন হাজাম, বিন বায, নাসিরুদ্দিন আলবানিসহ ন্যায়পন্থি আলেম দাড়ি কাটাকে হারাম বলেছেন। আমাদের সবার উচিত এর ওপর পরিপূর্ণভাবে আমল করা।
মাওলানা মনযূরুল হক
Subscribe to:
Posts (Atom)